যজ্ঞ ডুমুর বা ডুমুর গুঁড়ার উপকারিতাঃ-
- রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে এবং ইনসুলিন তৈরীতে ডুমুর খুবই কার্যকর। তাই নিয়মমত ডুমুর সেবনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ফাইবার রয়েছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
- ডুমুরে বিদ্যমান ফাইবার মেটাবলিজমকে ঠিক রাখে এবং দেহের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- নিয়মিত ও পরিমিত ডুমুর সেবনে শরীরে সোডিয়াম-পটাশিয়ামের সামঞ্জস্য রক্ষা হয়। ফলে উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।
- ডুমুরের পেকটিন উপাদান রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম হৃদস্পন্দন ও রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখে যার ফলে হার্ট সুস্থ থাকে।
- ডুমুর গুঁড়া পরিমানমত গাভীর দুধসহ সেবনে শারীরিক দুর্বলতা ও অপুষ্টিজনিত রোগ হতে মুক্তি মেলে।
- আয়রন কমে গেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন কমে যায়, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
- ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা শরীরে আয়রনের পরিমাণকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
তোফার ভেষজ প্রডাক্ট গুলো কেনো সেরা ?
- শতভাগ বিশুদ্ধ ও স্বাস্থ্যসম্মত।
- বাছাইকৃত ভেষজ সরবারহ করা।
- পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ও প্রাকৃতিক এবং দারুণ ঔষধি গুণসম্পন্ন।
- নিজস্ব তত্বাবধানে স্বাস্থ্যকর উপায়ে সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাত করা হয়।
- তোহফার কোন ভেষজ গুঁড়ার সাথে অন্য কোনো ভেষজ মিক্সড করা হয় না ফলে একদম Raw ভেষজটাই পাবেন। (ইনশাআল্লাহ্)
সতর্কতাঃ অতিরিক্ত মাত্রায় ডুমুর সেবন যকৃত, পাকস্থলি ও দাঁতের জন্য ক্ষতিকর।
সেবনবিধিঃ ১ চা চামচ ডুমুর গুঁড়া হাফ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ও রাতে সেবন করা যায়। অন্যান্য সমস্যা না থাকলে দুধের সাথে সেবনে সুফল পাওয়া যায়।
