কালিজিরা চাল বাংলাদেশের বিখ্যাত সুগন্ধি চাল। এই চাল অনেকটা কালিজিরার মতো ছোট দেখতে তাই একে কালিজিরা চাল বলা হয়। আমাদের কালিজিরা ধান সংগ্রহ করা হয়েছে দিনাজপুর এলাকার কৃষকদের কাছ থেকে। তাই প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমাণ সার দেওয়ার পর কোনো সার বা কীটনাশক ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না। ফলে এ অঞ্চলে কালিজিরা চালের মান ও স্বাস্থ্যমূল্য সবচেয়ে বেশি। এই চাল দিয়ে রান্না করা ভাত অথবা সুগন্ধে শুধু পেট নয় মনও ভরবে। (ইনশাআল্লাহ)
কালিজিরা চালের পুষ্টিগুণঃ-
ভাতে উপস্থিত একাধিক উপকারী উপাদান শরীরে প্রবেশের পর এটি হরমোন নিঃসরণে যত্ন নেয়। ফলে মেজাজ খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। এতে থায়ামিন এবং নিয়াসিনের মতো ভিটামিন রয়েছে, যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়, সেই সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্র ও হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে। প্রচুর ফাইবার থাকার কারণে এই চাল কোষ্ঠকাঠিন্য সহ পেটের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উপাদানটি হজমশক্তির উন্নতিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আপনি যত বেশি ফাইবার খান, আপনার কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি তত কম। প্রতিদিন 30 গ্রাম ফাইবার খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় 30 শতাংশ কমে যায়। সুগন্ধি চালে কোলেস্টেরলের পরিমাণও কম। খুব অল্প পরিমাণে চর্বি থাকে। উপরন্তু, কোন গ্লুটেন নেই। তাই এই ভাত হার্টকে সব দিক দিয়ে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আপনার শুধুমাত্র সেই খাবারগুলি খাওয়া উচিত যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। আর কালিজিরা চালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সাধারণ চালের তুলনায় অনেক কম। তাই যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা সুগন্ধি ভাত অথবা পোলাও খেতে পারেন। এতে তাদের কোনো শারীরিক ক্ষতি হবে না।
কেনো আমাদের চাল নিবেন ?
১. গ্রামের হাস্কিং মেইলে ভাঙানো।
২. সবচেয়ে কম ব্যবহৃত সার ও কীটনাশক।
৩. 100% খাঁটি চাল পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু দারুণ গন্ধ।
৪. কোনো কাটিং পোলিশ নেই, কৃত্রিম সুগন্ধি মিশানো নেই।