বাংলাদেশে জনপ্রিয় চালের মধ্যে অন্যতম হলো বি আর–২৮ চাল। বি আর–২৮ ধান সারা দেশে চাষ আবাদ হয়ে থাকে, কিন্তু বাজারে অরিজিনাল বি আর–২৮ চাল পাওয়া দুস্কর, কেননা দেশের অসাধু ব্যবসায়িরা এই চাল জিরাশাইল চালের সাথে মিক্সিং করে, কাটিং পোলেশিং করে, মিনিকেট নামে বাজারজাত করছে। ” চালওয়াল” সরাসরি কৃষক হতে বি আর–২৮ ধান সংগ্রহ করে, নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চাল তৈরি করে চালের গুনগত মান ঠিক রেখে বাজারজাত করছে। আমাদের চাল খেতে
বি আর- ২৮ চালের পুষ্টিগুন:-
- এতে রয়েছে ভিটামিন-বি ও ভিটামিন-ই যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বিপাকীয় শক্তি বৃদ্ধিতে দারুণ উপকারী।
- এই চালে প্রচুর পরিমাণে অ্যানথোসায়ানিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা কিনা আপনার শরীরে এলার্জি কমাতে সাহায্য করে।
- এতে প্রচুর পরিমাণে থাকা ভিটামিন বি৬ শরীরের প্রয়োজনীয় লোহিত কণিকা ও সেরোটোনিন উৎপাদন করে।
- এতে থাকা ফাইবার ওজন কমাতে সহায়তা করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এই চাল।
- এ্ই চালে রয়েছে নিউরোট্রান্সমিটার সদৃশ কেমিক্যাল যা মস্তিষ্কের অ্যালঝেইমার রোগ প্রতিরোধ করে।
- তাছাড়াও এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ নামক মিনারেলস রয়েছে।
তোহফার বি-আর ২৮ চাল কেন খাবেনঃ-
- উৎপাদন প্রক্রিয়ায় ক্ষতিকারক কীটনাশকের ব্যবহার মুক্ত।
- সরাসরি নিজস্ব তত্ত্বাবধানে কৃষক হতে বাছাইকৃত ধান থেকে চাল করা হয়েছে।
- গ্রামের ছোট মেইলে ভাঙানো চাল তাই চালে কোনো প্রকার কাটিং পলিশ নেই।
- বি আর-২৮ চাল দেখতে লম্বা ও চিকন সাইজের হয়।
- ভাত রান্না করলে বেশি ক্ষণ স্থায়ী থাকে। সুস্বাদু হয় সাথে ফাইবার ও পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ চাল।
- ক্ষতিকর ইউরিয়া সার, মোম পলিশ, ব্রাইটনার, ধুলা বালি, কংকর ও স্যালাইন পানি মুক্ত।
- উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং প্যাকেজিংয়ে নিজস্ব তত্ত্বাবধানে।
- শতভাগ ভেজালমুক্ত চাল।
- সারা বছর চালের গুনগত মান ঠিক রাখার জন্য আমারা পর্যাপ্ত ধান নিজস্ব গোডাউনে মজুদ রাখি।
- সঠিক ব্যবস্থাপনা আর মধ্যস্বত্তভোগী না রেখে আমরা চেষ্টা করছি দামটাকে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে।