আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে নানাবিধ সমস্যা বাসা বাঁধে শরীরে। হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, হাড় ক্ষয় কিংবা উচ্চ রক্তচাপ যেন চেপে বসে। আলহামদুলিল্লাহ্, মহান আল্লাহ তায়ালা প্রকৃতিতেই সকল সমস্যার প্রতিরোধ ব্যবস্থা দিয়ে রেখেছেন।
একবার যদি গভীরভাবে চিন্তা করতাম যে কাটিং- পলিশিং সাদা ভাত খাওয়া কতটা ক্ষতিকর তাহলে আমরা ঐ ভাত খাওয়াই ছেড়ে দিতাম। আদি জাতের লাল চাল গুলোর পুষ্টিগুণ বিবেচনা করে আমাদের এ ধরণের চালে অভ্যস্ত হওয়া উচিৎ, এতে দীর্ঘ সময়ের জন্য সুফল পাবেন ইনশাআল্লাহ্।
এ ধরণের চালে প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেল থেকে শরীরকে রক্ষা করে। এছাড়াও এ ধরণের চালে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাংগানিজ, ক্যালশিয়াম ও সেলেনিয়াম থাকে।
আমাদের মধ্যে যাদের শৈশব গ্রামে কেটেছে তাদের হলার দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। গ্রামের হলারেই ভাঙানো হয় সিজনবেস্টের এই চাল গুলো। আমাদের চাল আমরা কালার সর্টিং মেশিনে দিচ্ছি না। কালার সর্টিং মেশিনে দিলে চালের উপরের উপকারী লেয়ার নষ্ট হয়ে যায়, তখন চালের আসল পুষ্টিগুণ আর থাকে না।
আমাদের কাছে পাচ্ছেন বিভিন্ন রকমের আদি জাতের ও ফাইবার সমৃদ্ধ লাল এবং ব্রাউন চাল। ফাইবার সমৃদ্ধ চালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে তাই ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীদের খাওয়ার জন্য সুপারিশ করা হয়। এছাড়া এ ধরণের চাল রক্তনালীতে ব্লক হওয়ার ঝুঁকি কমায়, হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি কমায়, রক্তের চর্বির মাত্রা ও সুগারের মাত্রা কমায়।
আমাদের ফাইবার সমৃদ্ধ আদি জাতের লাল চাল…
গাঞ্জিয়া চাল প্রতি কেজি ৭৫ টাকা.