প্রাচীনকাল থেকেই বেইজিং হাঁস বাংলার অন্যতম গৃহপালিত প্রাণী। হাঁসের মাংস ও ডিম দুটোই খেতে খুবই সুস্বাদু। তবে এই হাঁসের মাংসে সম্পূর্ণ ভিন্ন স্বাদ রয়েছে। হাঁসের মাংস ভুনা মানে একটু ভরে খাওয়া আর তার সাথে যদি হয় চালের রুটি তাহলে তো আর কথাই থাকে না। আমাদের হাঁস গুলো প্রাকৃতিক খাবারের সাথে মুক্ত পরিবেশে লালন-পালন করা হয়। তাই আপনি খুব স্থানীয় স্বাদ পাবেন। এছাড়া আমাদের সকল আমিষে যেকোনো ধরনের গ্রোথ প্রোমোটার এবং অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় না। তাই এতে কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই।
নিরাপদ বেইজিং হাঁসের উপকারিতাঃ-
- হাঁসের মাংস প্রোটিনের ভালো উৎস। এতে নিয়াসিন, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন, আয়রন, জিঙ্ক, ভিটামিন বি৬ এবং থায়ামিন রয়েছে।
- এছাড়া অল্প পরিমাণে ভিটামিন-বি 12 এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।
- চামড়াসহ হাঁসের মাংসেও চর্বি ও কোলেস্টেরল বেশি থাকে।
- গরুর মাংসের চেয়ে হাঁসের মাংসে চর্বি বেশি থাকে। এই চর্বিগুলিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পাশাপাশি অসম্পৃক্ত চর্বি থাকে। স্যাচুরেটেড ফ্যাটে কোলেস্টেরল থাকে।
- খনিজ পদার্থের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, জিঙ্ক, কপার, ম্যাগনেসিয়াম এবং সেলেনিয়াম। এই মাংসে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। তাই নিয়মিত হাঁসের মাংস খেলে স্বাভাবিকভাবেই দ্রুত ওজন বাড়বে। খনিজ পদার্থের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়া।
তোহফার বেইজিং হাঁসের মাংস কেন খাবেন?
- খোলা জলাধারে পালনকৃত হয় এবং প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হয়।
- একশ ভাগ সুস্থ ও অ্যান্টিবায়োটিক নেই।
- এই মাংস সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।