শুধু হাত কিংবা চুলের রঙের জন্য নয়, ‘মেহেদী পাউডার’ হাজার বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে চুল পড়া রোধে অথবা শরীরের পুড়ে যাওয়া জায়গায়। তাই আপনাদের জন্যই আনা হয়েছে হেয়ার ফুডের পক্ষ থেকে ‘কেমিক্যাল মুক্ত’ মেহেদি পাউডার, যা তৈরি হয় সত্যিকারের মেহেদী পাতার গুঁড়ো থেকে। বর্তমান সময়ের ‘কেমিক্যাল যুক্ত’ মেহেদী পাউডার ব্যবহার করে মূহুর্তের মধ্যেই সুন্দর রঙ পেয়ে গেলেও এলার্জি, র্যাশ, ইনফেকশন, ইদ্যাদির সম্ভাবনা থেকেই যায়। সুতরাং, আসল মেহেদী পাউডারের উপকারিতা পেতে নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন।
মেহেদী পাউডার এর উপকারিতা
সপ্তাহে একবার মেহেদি পাউডার পেস্ট (পানিতে ভেজানো) মাথায় লাগান, চুল পড়া কমে যাবে ঈনশা আল্লাহ।
মেহেদী পাউডারের সাথে লেবুর রস বা দই মিশিয়ে ব্যবহার করলে খুশকি দূর হয়ে যায়।
মেহেদী পাউডারের পেস্টটি ১-১.৫ ঘণ্টা রেখে দিলে খুব ভালো রঙ আসে।
এটি চুলের প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে, এবং চুলকে নরম ও উজ্জ্বল করে।
ত্বকের পোড়া, ক্ষত বা চুলকানির জায়গায় পেস্ট লাগালে দ্রুত শুকায় ও জ্বালাপোড়া কমে যায়
ত্বকের মরা কোষ দূর করে এক্সফলিয়েট করে, এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
গরমে ত্বক ঠান্ডা রাখে, লালচেভাব দূর করে
মেহেদির গন্ধ ও প্রাকৃতিক উপাদান মাথাব্যথা, চাপ বা উদ্বেগ কমায় যা আয়ুর্বেদিক থেরাপিতেও ব্যবহার করা হয়
মেহেদী পাউডার এর সহজ ব্যবহারবিধি
পেস্ট তৈরি: ১০০ গ্রাম পাউডার + গরম পানিতে মিশিয়ে ঘন করুন (কালো চা মিশালে রং গাঢ় হবে)।
প্রয়োগ: চুল বা ত্বকে সমানভাবে লাগিয়ে ৪০ মিনিট থেকে ২ ঘণ্টা রাখুন।
ধোয়া: হালকা শ্যাম্পু বা শুধু পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
কেন নিবেন আমাদের মেহেদি পাউডার?
কোন রাসায়নিক মিশ্রণ নেই, শুধু মেহেদি গাছের পাতা থেকে তৈরী করা হয়েছে।
প্রাকৃতিক হওয়ায় পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
অ্যালার্জি টেস্ট করে নিন প্রথম ব্যবহারের আগে।
রং স্থায়ী করতে পেস্ট শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
লাখো মানুষের ভরসার জায়গা হেয়ার ফুড-এর মেহেদী পাউডার! তাই দেরী না করে এখনি অর্ডার করুন।

